21 November- 2024 ।। [bangla_date]



হেমন্ত বিলাস

-হাফিজুর রহমান
লালমনিরহাট

চলে আসা হেমন্তের মুখে
ধান পাকানো হাসি,
যেতে-যেতে বলছিল শরৎ
এবার তাহলে আসি।

শীষ হেলান পাকা ধানের
দারুণ ঘ্রাণ পেতে,
উড়ে আসা পাখপাখালির
ঘুরে বেড়ান ক্ষেতে।

হাসি-খুশি গ্রামের কৃষক
ছুটছে বধুরা কাজে,
ধান ভরাতে গর্তের ইঁদুর
বালুতে দাঁত মাজে।

আমার বাংলাদেশ

-মোঃ জাবেদুল ইসলাম
, লালমনিরহাট, ।

সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা,
আমার বাংলাদেশ।
গাছে গাছে বসে পাখিরা ডাকে,
কিচিরমিচির বেশ।

মৌমাছিরা বেড়ায় ঘুরে সরষের,
হলুদ ফুলে ফুলে।
প্রকৃতির হাওয়ায় ফুলগুলো যেন,
বেড়ায় দুলে দুলে।

নীল আকাশে মেঘেরা উড়ে,
মুক্ত স্বাধীন ভাবে।
পাখিদের দল ডানা মেলে চলে,
আনন্দ তারা পাবে।

প্রজাপতিরা হাসি খুশি মনে,
রঙিন ডানা মেলে।
নদীর বুকে নাও ভাসিয়ে,
মাঝি ভাইরা চলে।

এমন রুপের দেশে কভু,
হয় না রুপের শেষ।
সকল রুপেই সেজে গুজে,
আমার বাংলাদেশ।

হেমন্তের পিঠা

-শাহজালাল সুজন

সারা বেলা রোদের হাসি
কান্না ভেজা রাতে,
হেমন্ত তাই হাত বুলিয়ে
থাকে রাতের সাথে।

সন্ধ্যা হলে গ্রামের বাড়ি
পিঠার ঘ্রাণে ভাসে,
মন আনন্দে নাতি নাতনি
দাদুর গল্পে হাসে।

পিঠা গুলো ভিজায় রাখে
হাঁড়ির মিষ্টি রসে,
মায়ে ডাকে পিঠা খেতে
খায় সকলে বসে।

ভোর বেলাতে পাটি বিছায়
রোদ বারান্দার ফাঁকে,
হেমন্তের ওই পিঠার ঘ্রাণে
শীত কুয়াশা ডাকে।

করবো প্রতিবাদ

-ইমরান খান রাজ
ঢাকা।

আছে যত অন্যায় আর
আছে যত অপরাধ,
তার বিরুদ্ধে লিখে যাব
করবো তুমুল প্রতিবাদ।
নির্যাতিত মানুষের কথা
নিপীড়নের চিত্র,
কলম দ্বারা প্রতিরোধ গড়বো
ভাঙবো লোহার পাত্র।
চোর, ঠকবাজ, ঘুষখোরদের
নেই কোন ছাড়,
মাথা উঁচু করে দাঁড়ালেই
ভাঙবো ওদের হাড়।

#

শহুরে কোলাহল

-বদরুল হক

ঘুম নেই শহরের চোখে, সেথা
কথা বলে সুউচ্চ দালান- ইমারত অলিগলি ; চারিদিকে শুধু হৈচৈ-কোলাহল-চেঁচামেচি,
রাতদিন যন্ত্রদানবের চিৎকার, সবাই নির্ঘুম,
রাস্তার মোড়ে মোড়ে সমবেত রকমারি শহুরে কোলাহল মিছিল করে শহর জুড়ে,
কাটে সাঁতার বিষাক্ত বাতাসের জলে,
ক্রমান্বয়ে প্রবেশ করে নাগিরক মস্তিষ্কে
বিস্মৃত হয় মানুষ শান্ত-স্নিগ্ধ-কোমল প্রকৃতি;
কৃত্রিমতার সাথে গড়ে সখ্যতা,
কবুল করে যান্ত্রিক জীবন।
যদিও কদাচিৎ কারও মনে অনুভূত হয় শিকড়ের টান, হয় না ফেরা কভু,
পড়ে থাকে শহরের কৃত্রিম ঐন্দ্রজালিক মায়ায়।

নিশীথের রবি

-এম,আলমঙ্গীর হোসেন
বাগেরহাট।

স্বপ্ন বুনে সঙ্গোপনে
দূরে কাছে সবার মনে,
কলমে দৈনিক,
তাইতো কবি রূপের ছবি
ছন্দ সুরে গাঁথেন
যা দেখেন দশদিক।
কথা শুনে ঘরের কোণে
লুকিয়ে কে আমার সনে
সায় দিল ঠিক ঠিক,
চেয়ে দেখি দেয়াল আখি
রাত বারোটায় নেই যে বাকী
চলছে সে টিক টিক।
নিঝুম আঁধার চারি পাশে
তারি মাঝে ভোরের আশে
জোনাকী ঝিক ঝিক,
আশাহত হন না তিনি
স্বপ্ন বুনেন দিন রজনী
দেখান মুক্তির দিক।

কত দূরে আর কত দূরে

-মহসিন আলম মুহিন
সিরাজগঞ্জ

কত দূরে আর কত দূরে স্বপ্ন-সুখের সীমানা,
আঁধার মাঝে ঘুম ভেঙে যায়-হারায় ঠিকানা।।

যায় না ধরা, যায় না ছোঁয়া, হাত বাড়িয়ে তারে-
কোন সে আশায়, কিসের নেশায় অন্তর কেঁদে মরে।।

মেঘের দেশেও নামে না যেন-শীতল বরিষণ,
দ্রোহ আর বিরহ জ্বালায় পোড়ে যে শুধুই মন।।

শান্তির পথে কাঁটা ছড়ানো কখন মিলবে সুখ,
আশার প্রদীপ নীভু নীভু তাই ব্যথায় ভরে বুক।।

বিশাল আকাশের স্নিগ্ধ বাতাস-ভাগ্যে জোটে না,
জ্যোৎস্না রাতের শুভ্রতায় কেন-জীবন সাঁজে না।।

জানি না কোথায় কোন সুদূরে সে থাকে কতদূরে-
আশায় আশায় বড়শী ফেলে-বসে আছি নদী তীরে।।
#

কাশফুল

-কালিমুল্লাহ বিন ইব্রাহীম
: বরিশাল

নদীর দ্বারের কাশ বনেতে
ফুটলো নতুন ফুল,
শিশু-কিশোর সেই বনেতে
মেতে হুলুস্থুল!

শুভ্র ফুলের পরশ পেতে
সেদিক ছোটে মন,
শরতকালের কাশফুলেরা
আমার আপনজন!

কাশফুলেরা ফুটে আছে
ছেয়ে নদীর তীর,
শিশু-কিশোর, জোয়ান বুড়া
সেথায় করে ভীড়!

শরতের বাংলাদেশ

লালমনিরহাট।

নীল আকাশে সাদা মেঘ,
বেড়ায় ভেসে ভেসে।
বিলে ঝিলে শাপলা শালুক
উঠলো ফুটে হেসে।

ভোর বেলাতে সূর্য উঠে
পূর্ব আকাশ কোণে।
রঙিন আলোয় চারিদিকে
ঝলমলিয়ে তোলে।

ঘাসের ডগায় শিশির ঝরে,
মুক্ত দানার মতো।
পাখিগুলো কিচিরমিচির,
গান ধরে যায় কতো।

শরৎকালে নদীর কুলে,
কাশ ফুলের সারি।
নৌকাগুলো পাল তুলে
দেয় দুর দেশে পারি।

শরৎ কালে ফসলের মাঠ
সবুজের নাই শেষ।
রুপ প্রকৃতির অপরুপ শোভা,
শরতের বাংলাদেশ।

সোনার ইলিশ

-আব্দুস সাত্তার সুমন
ঢাকা
সোনার ইলিশ রুপা দিয়ে
বেঁধে রাখা মাছ,
খেতে হলে রোপন করি
টাকায় ধরা গাছ।

লালন পালন করতে হয় না
নদী থেকে আসে,
হাজার টাকা ধনী গুনে
খাচ্ছে বারোমাসে।

গরীব এখন ঘ্রাণে বাঁচে
পাঙ্গাস তাদের আশা,
শোভা পাচ্ছে ইলিশ এখন
বড় লোকের বাসা!

হাটবাজারে সোনালী ইলিশ
ফিরে দেখি সেথায়,
মাছ ধরছে ঝাঁকে ঝাঁকে
যাচ্ছে এসব কোথায়?

শিউলীর ঘ্রাণ

-কনক কুমার প্রামানিক
, বাংলাদেশ

শিউলীর ঘ্রাণে মাতোয়ারা
প্রকৃতির চারপাশ,
শিশির সিক্ত বন বনানী
সিক্ত দূর্বাঘাস।

শুভ্র সতেজ শিউলীতলা
ফুলে ফুলে হয় সাদা,
শিউলীর ঘ্রাণে বাড়ে বেজায়
শরতের মর্যাদা।

ভোরবেলাতে শিউলীতলায়
পাগল সবার মন,
ঋতুর রাণী শরৎ এলেই
উৎসব সারাক্ষণ।

ক্ষণেক গেলে শেষ

-আয়াজ আহমদ মাঝারভূঁইয়া
, আসাম।

হজরত আলীর উওরসূরী
মুক্তিকামী বীর,
কই-রে তোরা ঝড়ের বেগে
গাজার বুকে ফির,
মুক্তিকামী বীর।

দেখ না ফিরে আক্বসা ঘরে
বন্দুক হাতে ঘুরে,
দাজ্জালের ঐ দোসর আজি
আমায় জেলে পুরে।
বন্দুক হাতে ঘুরে।

নিরপরাধ মানুষ মেরে
তকমা সেঁটে দেয়,
গণতন্ত্রের ভদ্রসমাজ
মিথ্যা মেনে নেয়।
তকমা সেঁটে দেয়।

আর না ভাই অনেক গেছে
ক্ষণেক গেলে শেষ,
বাঁচা এসে সকল এসে
বিশ্ব-ভুবন, দেশ।
ক্ষণেক গেলে শেষ।

বুলেট

-শ্যামল বণিক অঞ্জন

এ্যাই চা গরম! চা গরম! হাঁক ছাড়তে ছাড়তে বুলেট গতিতে এগিয়ে এসে গরম চা ভর্তি ফ্লাক্সটা উঁচু করে ধরে বললো চা লাগবো কি স্যার? খুব একটা ইচ্ছা না থাকলেও মায়াবী চেহারার স্থূলকায় ছোট্ট ছেলেটির মুখের দিকে তাকিয়ে আর না করতে পারলাম না। বললাম দাও এক কাপ। চায়ের কাপটা হাতে নিয়ে চুমুক দিতে দিতে বললাম,বাহ্ চা তো খুব ভালো হয়েছে! আমার কথা শুনে বুলেটের মুখটাতেও বেশ তৃপ্তির ছায়া লক্ষ্ করলাম।বললো হ স্যার বেচাও ভালাই হয়,হগলেই কয় খুব ভালা চা আমার! আমি: তো কেমন বেচাকেনা হয় প্রতিদিন? বুলেট:অয় তিন চাইরশ। আমি: লেখাপড়া জানো কিছু? বুলেট: না, আমরা গরীব মানুষ পড়ালেহা করুম ক্যামনে? আমি: কেন তোমার বাবা নেই? বুলেট: হুনছি আছে কিন্তু দেহি নাই কুনুদিন। আমি: মানে? বুলেট: হুনছি আমার জন্মের আগেই আমার মায়েরে ফালাইয়া চইলা গ্যাছে। আমি: কোথায়? বুলেট: ঢাহায় থাহে, আরেকটা বিয়াও করছে। আমি: তোমার মা কি করেন? বুলেট: মাইনসের বাড়িত কামকাজ করে। আমি: থাক কোথায়? বুলেট: নদীর হেই পাড়ে। কোমলমতি ছোট্ট শিশু বুলেটের জীবনের করুন কাহিনী আমাকে যেন আপ্লুত করে তুলছে ক্রমান্নয়ে, ওর সম্বন্ধে আরো অনেক কিছু জানবার আগ্রহটাও আমার বেড়ে যাচ্ছে। আমি: তোমার নামটি তো খুব সুন্দর, তা নামটি কে রেখেছে? বুলেট: ওস্তাদে রাখছে। আমি: এই ওস্তাদটা কে? বুলেট: আগে যেইহানে কাম করতাম হেই ওস্তাদ। আমি: কোথায় কাজ করতে? বুলেট: গ্যারেজে, আমি খুব তাড়াতাড়ি কইরা সব কাজকাম কইরা ফালাইতাম বুইল্লা ওস্তাদে আমারে বুলেট কইতো আর হেই নামডাই এহন চালু হইয়া গ্যাছেগা।আমারো খুব ভালা লাগছিলো নামডা।আমি: এমনিতে তোমার আসল নাম কি? বুলেট: আমার ভালা নাম রাব্বি। আমি কিছু জিগ্যেস করার আগেই বুলেট ওর মোটর গ্যারেজে কাজ করা কালীন সময়ের কষ্টের অভিজ্ঞতার কথাগুলো আমাকে নির্দিধায় অনর্গল বলে যাচ্ছিলো।কথাগুলো শুনতে শুনতে কখন যে আমার চোখের পাতা দুটো ভিজে উঠেছে বুঝতেই পারিনি। বুলেট: এহন যাইগা স্যার চা বেচতে হইবো আমি: আচ্ছা যাও, তোমার অনেকটা সময় নষ্ট করলাম,খুব ভালো লাগলো তোমার সাথে কথা বলে।বুলেট বিনয়ের সাথে বললো না স্যার অসুবিধা নাই আমারো ভালো লাগলো অনেক কতা কইতে পাইরা। পকেট থেকে একটা পাঁচশত টাকার নোট বের করে বুলেটের হাতে ধরিয়ে দিতে চাইলাম,প্রথমে নিতে চাইলো না কিছুতেই আত্মসম্মানী ছেলেটি।অনেক জোর করার পরে হাতে নিলো। আমি বললাম তোমার যেটা মনে চায় এটা দিয়ে কিনে নিও।ঠোঁটের কোনে মিষ্টি হাসির ঝিলিক দিয়ে বুলেট বললো ঠিক আছে। সালাম দিয়ে একরাশ খুশি নিয়ে জীবিকার তাগিদে বুলেট গতিতে পথ হাঁটা শুরু করলো বুলেট।জানি না এই তপ্ত মরুর পথ হাঁটা ওর মতো শত সহস্র বুলেটের কবে কোথায় গিয়ে শেষ হবে! কবে পাবে অধিকার, আশ্রয় খাদ্য বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষার নিরাপদ জীবনের সন্ধান! এই রকম আরো অনেক প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো চলতে চলতে পথ

শুভমিতার কেকসম্ভার

-নাদিয়া নওশাদ

বিট্টুদের আনন্দ ভুবন বিদ্যালয়ের পাশেই অবস্থান
‘কেক সম্ভার’এর। ছোট্ট পরিসরে খুব গুছিয়ে বাড়ির এক চিলতে বারান্দায় শুভমিতা ব্যানার্জির এই ‘কেক সম্ভার’ এর ব্যবস্হা। চকোলেট,ভ্যানিলা,স্ট্রবেরী,রেড ভেলভেট,ব্ল্যাক ফরেস্ট ইত্যাদি হরেক রকম কেক এখানে পাওয়া যায়। অরিন্দ্র, শুভমিতার স্বামী বছর খানেক আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারায়। মাত্র তিন বছরের সাংসারিক জীবনে অরিন্দ্র ও শুভমিতার কোনও সন্তানাদি হয়নি।শ্বশুরবাড়ির লোকজন শুভমিতাকে নানা কটুকথা শোনাতে পিছপা হয়নি। “এখনও একটা বাচ্চার মুখ দেখতে পেলাম না,অকালে স্বামীকে খেয়েছে।”এসব বাক্যালাপে ক্ষতবিক্ষত শুভমিতা স্বামীর ভিটা ছেড়ে শেষে বাবার বাড়ি চলে আসতে বাধ্য হয়। বাবা ‘না ফেরার দেশে’পাড়ি দেবার পর বিধবা মা মেয়ে নিজেদের একতলা বাড়িতেই বসবাস করে। বিয়ের আগে শখের বসে একটা বেকিং কোর্স করেছিল শুভমিতা। এখন সেটি বেশ কাজে দিচ্ছে আর আয়-উপার্জনও মন্দ নয়। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে,বিয়ে,জন্মদিন, বাকদান ইত্যাদি সামাজিক পার্বণে শুভমিতা কেক ডেলিভারী দেয় আর কাস্টমারদের কাছে ‘কেক সম্ভার’এর কেক মানে অনবদ্য কিছু। তবে সমাজে একা মেয়েমানুষের পথচলা অত্যন্ত কঠিন ও দুর্গম। শুভমিতার এক পড়শি অখিলেশ পোদ্দার, খুব একটা সুবিধার লোক নয়।দু’দুবার বিয়ে করা সত্বেও একটা সংসারও টেকেনি। এখন শুভমিতার প্রতি কুনজর পড়েছে।
তাই একদিন কিছু দুর্বৃত্ত দিয়ে শুভমিতার ‘কেক সম্ভার’এ প্রকাশ্যে ব্যাপক ভাঙচুর করায়। অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তবে কিছু ভালো লোকও যে সমাজে আছে। শুভমিতার বাড়ি থেকে দুটা বাড়ির পর সমরেশ হালদারের বাড়ি। খুব ভালো মানুষ। অবস্হা বেসামাল দেখে তিনি থানায় পুলিশকে জানায়। পুলিশ এসে অখিল পোদ্দারকে থানায় ধরে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে সমাজে বসবাসরত সমরেশ হালদার ও তার মতো কয়েকজন উদার পরোপকারী মানুষের সহায়তায় শুভমিতা আবার ঘুরে দাঁড়ায়। নতুনভাবে ‘কেক সম্ভার’ কে প্রতিস্থাপন করে। আরেকবার একটা সামাজিক অনুষ্ঠানে নিখিলেষ মিত্র নামে এক ব্যক্তি ভুমিকা ‘কেক সম্ভার’ থেকে অনেক টাকার দুই-তিনটি ফ্লেভারের কেক অর্ডার করল আর খুব সামান্য পরিমাণ টাকা অগ্রিম দিল,জানাল অনুষ্ঠান শেষে বাকি সব টাকা পেমেন্ট করবে। কিন্ত অনুষ্ঠানের পরদিন শুভমিতা নিখিলেষের প্রদেয় ঠিকানায় গিয়ে দেখল সেখানে এই নামের আদৌ কেউ নেই। পুরোটাই ভাওতাবাজি তখন শুভমিতা অগত্যা ব্যাংক থেকে অল্প সুদে ঋণ নিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়। আসলে শুভমিতা মানসিকভাবে অনেক সাহসী। এত চরাই-উৎরাই এর পরও ভেঙে পড়েনি সে। সামনে এগিয়ে চলে সুদৃঢ় দৃষ্টিতে একরাশ স্বপ্ন নিয়ে!

Please Share This Post in Your Social Media




More News Of This Category




Mobile : 01712387795

Email:dailydurjatra@gmail.com
টপ
ওমরের গাড়ি ভাংচুর থানায় আশ্রয় নিয়ে গ্রেফতার ডিম জুতা নিক্ষেপ বিক্ষোভ সাত জেলার কৃষি উন্নয়নে ঝালকাঠিতে প্রদর্শনী মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত নলছিটিতে পুলিশ ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠানে পুলিশ সুপার রাজাপুরে পুকুরের মাছ ধরতে গিয়ে বিদুৎপৃষ্টে যুবকের মৃত্যু ঝালকাঠিতে বিষ মিশানো ধান দিয়ে শত্রুতার জের মিটাতে মারা হয়েছে ৬০ টি হাঁস ঝালকাঠির বিভিন্ন পুকুর অভয়াশ্রম ও নদীতে ৪৫৫ কেজি মাছের পোনা অবমুক্ত নিউইয়র্ক বিএনপি সভাপতি সেলিম ঢাকায় মানুষের শুভেচ্ছা ও ভালবাসায় সিক্ত হলেন শ্রমিক দল সভাপতিকে লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে বিএনপি নেতা নাছিম আকনের বিচার ও বহিস্কার দাবি ঝালকাঠি তাঁতের গামছার হারানো ঐতিহ্য ফিরে পেতে ঘুরে দাড়ানোর চেষ্টা ঝালকাঠি জেলা শ্রমিক দল সভাপতিকে লাঞ্ছিত প্রতিবাদে নলছিটি শ্রমিক দলের বিক্ষোভ